• ঢাকা, বাংলাদেশ মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
তানোরে বিএনপির লিফলেট বিতরণে হামলার ঘটনায় সাংবাদিক সম্মেলন  তানোরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণে হামলা এক লাখ মানুষের রোজগারের প্রত্যক্ষ সহযোগী নাবিল গ্রুপ: পার্টনারস্ মিট অনুষ্ঠানে এমডি রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য হলেন সাংবাদিক মঈন উদ্দীন বাড়ির কাছেই মিলছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ  বিভাগীয় কমিশনারের সাথে রাজশাহী প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সিন্ডিকেট ভাঙতে নগরীতে শিক্ষার্থীদের ন্যায্যমূল্যে সবজি বিক্রি আরএমপি কমিশনারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় ব্র্যাকের কমিউনিটিভিত্তিক পর্যটন প্রকল্প ‘অতিথি’র যাত্রা শুরু নগর বিএনপির উদ্যোগে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
নোটিশ
রাজশাহীতে আমরাই প্রথম পূর্ণঙ্গ ই-পেপারে। ভিজিট করুন epaper.rajshahisangbad.com

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির জন্য এবার যে শর্ত দিলেন পুতিন

রাজশাহী সংবাদ ডেস্ক
সর্বশেষ: শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির সংলাপ শুরুর জন্য জন্য নতুন দুটি শর্ত দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। প্রথম শর্ত হলো—ইউক্রেনের যে চার প্রদেশ রাশিয়া নিজের সীমানাভুক্ত করেছে, সেই প্রদেশগুলো থেকে নিজেদের সেনা সরিয়ে নিতে হবে কিয়েভকে।

দ্বিতীয় শর্ত— ইউক্রেনকে অবশ্যই ঘোষণা করতে হবে যে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের জোট ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য আর তদবির করবে না কিয়েভ।

শুক্রবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এবং অন্যান্য রুশ কূটনীতিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে পুতিন বলেন, ‘আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। যে মুহূর্তে কিয়েভ (চার প্রদেশ থেকে) সেনা প্রত্যাহার এবং ন্যাটোতে যোগদানের জন্য আর চেষ্টা করবে না বলে ঘোষণা দেবে, ঠিক তখন থেকে আমরা কিয়েভের সঙ্গে শান্তি আলোচনা এবং ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করব।’

২০১৪ সালে রাশিয়ার কাছে ক্রিমিয়া হারানোর পরের বছর বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে রাশিয়ার সরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন ইউক্রেনের সরকারি প্রতিনিধিরা। সেই চুক্তির প্রধান শর্ত ছিল ক্রিমিয়াকে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে ইউক্রেনের স্বীকৃতি দানের বিষয়টি।

তবে সেই শর্ত পূরণের পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য তদবির শুরু করে ইউক্রেন। এই নিয়ে কয়েক বছর টানাপোড়েন চলার পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রুশ বাহিনীকে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর নির্দেশ দেন ভ্লাদিমির পুতিন।

সেই অভিযান এখনও চলছে। ইউক্রেনের নিজস্ব অস্ত্র ভাণ্ডার শেষ হয়ে গেছে অনেক আগেই। এখন পশ্চিমা দেশগুলোর অস্ত্র সহায়তার ওপর নির্ভর করে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

শুক্রবারের বৈঠকে পুতিন বলেন, ‘এই যুদ্ধ থেমে যেতো অনেক আগেই। পশ্চিমা দেশগুলো অস্ত্র সহায়তা দিয়ে এটিকে জিইয়ে রেখেছে। আমরা শুধু চাই ইক্রেনের সরকার রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ অবস্থান নিক, রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় আসুক এবং ইউক্রেনের জনগণের ভবিষ্যৎকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে যাবতীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুক।’


আরো খবর