এছাড়া অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে অবাধ মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর অনুমতি দিতেও ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে সেই চিঠিতে।
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া জি-৭ দেশগুলোর অন্য সব সদস্য দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা চার পৃষ্ঠার ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করে এবং চিঠিটি গত বুধবার (১৬ মে) ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় পাঠায়।
শুক্রবার (১৭ মে) রাতে ইরানের আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা মেহের নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনের এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জি-৭ দেশগুলো কানাডা, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, জাপান এবং যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সুইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেন।
ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজকে পাঠানো ওই চিঠিতে, মন্ত্রীরা রাফাতে বড় ধরনের সামরিক আক্রমণের বিরুদ্ধে সতর্ক করে দিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এটি বেসামরিকদের জন্য ‘বিপর্যয়কর’ পরিণতি বয়ে আনবে।
এছাড়া ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা রাফাহ ক্রসিংসহ ত্রাণ সরবরাহের জন্য সমস্ত সীমান্ত ক্রসিং খুলে দিয়ে গাজার বিধ্বংসী ও ক্রমবর্ধমান মানবিক সংকট নিরসনে নেতানিয়াহু সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে চিঠিতে।
চিঠিতে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে গাজায় আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলোর ত্রাণকর্মীদের নির্বিঘ্নে কাজ করতে দেওয়া এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।