র্যাব ডিজি বলেন, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে র্যাবের পক্ষ থেকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে র্যাব সদস্য নিয়োজিত করা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে র্যাবের কন্ট্রোল রুম, স্ট্রাইকিং ফোর্স, ফুট ও মোবাইল পেট্রল, চেকপোস্ট ও সিসিটিভি মনিটরিং।
তিনি বলেন, বাড়িফেরা মানুষের যাত্রা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ট্রেনে কালোবাজারি রোধে অভিযান চালানো হয়েছে, লঞ্চপথে হয়রানি রোধে র্যাবের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাসচালকদের লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস চেক করাসহ বাড়তি ভাড়া আদায়ের কোনো অভিযোগ থাকলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় ঈদগাহসহ অন্যান্য ঈদগাহে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঈদগাহ ময়দানে ডগ স্কোয়াড ও বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট সার্বক্ষণিকভাবে থাকবে। যেকোনো হামলা ও নাশকতা মোকাবিলায় র্যাবের স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডো টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এম খুরশীদ হোসেন বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ও সাইবার মনিটরিংসহ অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণ করে এবারের ঈদ ঘিরে জঙ্গি হামলার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবুও আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি ও তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।