আইজিপি বলেন, সাধারণ মানুষ যাতে ঈদের সময় নিরাপদে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে সেজন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া ইফতার, তারাবিহ ও সেহরির সময়ে এমনভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হয়েছে যাতে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়৷
যানজট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রোজায় ইফতারের আগে যানজট নিরসনে স্বয়ং ডিএমপি কমিশনার নিজে রাস্তায় ইফতার করেছেন। যানজট নিরসনে ট্রাফিকের প্রত্যেক সদস্য নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। পাশাপাশি রমজান উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে পুলিশ সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন।
মানুষের নিরাপত্তা ও সেবা সুনিশ্চিত করতে সারাদেশে পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান আবদুল্লাহ আল-মামুন।
তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ, চাঁদাবাজি এবং মাদকের বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অব্যাহত আছে এবং আগামীতেও থাকবে।
এ সময় ক্র্যাব সভাপতি কামরুজ্জামান খান এবং সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামসহ কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।