স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সামনে ঈদুল ফিতর এবং এর পরপরই নববর্ষ। এ সময় অনেক বড় একটা ছুটি হয়। ছুটিতে অনেকেই বাড়ি যান। এবার আমি হাসপাতাল সম্পর্কে যেটা নির্দেশ দিয়েছি- আমার হাসপাতালে যারা চিকিৎসক কাজ করবেন, সাধারণত যারা সনাতন ধর্মের থাকেন তারাই এ সময়ে কাজ করেন। ঈদের সময় রোগীদের যেমন উন্নত খাবার দেওয়া হবে, এবার আমি অফিসিয়ালি প্রত্যেক হাসপাতালের পরিচালক, ইনস্টিটিউট, উপজেলার সবাইকে বলে দিয়েছি বন্ধের সময় যাতে চিকিৎসকদের উন্নত খাবার দেওয়া হয়। সব দোকানপাট বন্ধ থাকে, ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করতে পারেন না।
ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, এটা এমন একটা রোগ, এখানে সচেতনতাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় জিনিস। সঠিক সময় হাসপাতালে ভর্তি না হতে পারলে ডেঙ্গুতে অনেক সময় মানুষ মারাও যায়।
তিনি বলেন, প্রথম বিষয় হলো- আমাদের সচেতন হতে হবে। ডেঙ্গু মশার উপদ্রব বন্ধ করতে হবে। চিকিৎসা হলো পরের কথা। চিকিৎসা করার জন্য যা যা দরকার সেটা নিয়ে আমরা ইতোমধ্যে একটা মিটিং করেছি। ঈদের পরে আবার বসব, যেন চিকিৎসায় কোনো ঘাটতি না হয়।