• ঢাকা, বাংলাদেশ শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৮:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে ৫ রত্নগর্ভা মাকে ও দুই সংগ্রামী নারীকে সম্মাননা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা, দেড় লাখ ছাড়ালো ভরি রাজশাহীতে নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছেই, ৫৭ শতাংশই রাজশাহীর তানোরে বিএনপির লিফলেট বিতরণে হামলার ঘটনায় সাংবাদিক সম্মেলন  তানোরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণে হামলা এক লাখ মানুষের রোজগারের প্রত্যক্ষ সহযোগী নাবিল গ্রুপ: পার্টনারস্ মিট অনুষ্ঠানে এমডি রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য হলেন সাংবাদিক মঈন উদ্দীন বাড়ির কাছেই মিলছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ  বিভাগীয় কমিশনারের সাথে রাজশাহী প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সিন্ডিকেট ভাঙতে নগরীতে শিক্ষার্থীদের ন্যায্যমূল্যে সবজি বিক্রি
নোটিশ
রাজশাহীতে আমরাই প্রথম পূর্ণঙ্গ ই-পেপারে। ভিজিট করুন epaper.rajshahisangbad.com

কোটা সংস্কার আন্দোলনে শক্তি প্রয়োগে ২ মার্কিন সিনেটরের নিন্দা

রাজশাহী সংবাদ ডেস্ক
সর্বশেষ: বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ছাত্রদের ওপর অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য বাংলাদেশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি নিন্দা জানিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছেন মার্কিন সিনেটর বেন কার্ডিন এবং কোরি বুকার। কার্ডিন সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটির চেয়ার হিসেবে নিযুক্ত আছেন।

মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ফরেনরিলেশন কমিটি।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এই ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর মধ্যে একটি আধাসামরিক ইউনিটের কিছু নেতারা ইতোমধ্যেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছেন।

কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলি সম্পর্কে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সরকারি চাকরির সুযোগ এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের বংশধরদের জন্য সংরক্ষিত সরকারি চাকরির অসম কোটা ব্যবস্থার অবসানের দাবিতে সম্প্রতি হাজার হাজার শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমেছে। এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র‌্যাব) বাংলাদেশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নৃশংস শক্তি প্রয়োগ করেছে। এছাড়া শত শত বিক্ষোভকারীকে হত্যা এবং হাজার হাজার মানুষকে আহত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, শান্তিপূর্ণভাবে সমবেত হওয়া এবং প্রতিবাদ করার অধিকার একটি গণতান্ত্রিক সমাজের অন্যতম ভিত্তি।

আমরা বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে নিরাপত্তা বাহিনীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনা করার জন্য, সেইসঙ্গে প্রতিবাদকারীদের অধিকারকে সম্মান করার আহ্বান জানাই।

আরও বলা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই সাহসী ব্যক্তিদের (আন্দোলনকারী) পাশে দাঁড়িয়েছেন। যারা তাদের মর্যাদা ও একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দাবি জানিয়েছেন। আমরা বাংলাদেশে মানবাধিকারের পক্ষে কথা বলতে এবং এই ধরনের অপব্যবহারের সাথে জড়িতদের জবাবদিহি চাই।


আরো খবর