পরে খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এবিএম সাত্তার আবেদনের চিঠিটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে দেন বলে জানা গেছে।ওই আবেদনে শামীম ইস্কান্দার বলেন, খালেদা জিয়ার জীবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তার জীবন রক্ষায় দরকার দেশের বাইরে চিকিৎসা। এছাড়া স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়।
মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ১৩ মার্চ রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। একদিন পর ১৪ মার্চ তাকে এভার কেয়ার হাসপাতাল থেকে বাসায় আনা হয়।
সে সময় তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার। তার হার্টের এখনও বেশকিছু সমস্যা রয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব তাকে বাইরে নিতে হবে।
৭৮ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী আর্থ্রাইটিস, হৃদরোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসহ নানা রোগে ভুগছেন।