• ঢাকা, বাংলাদেশ বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রামেক ছাত্রদলের সভাপতি নূর, সম্পাদক রীমন রাজশাহীতে ইলেকট্রিক বাইক আনল রিভো বাংলাদেশ রংপুর বিভাগীয় সমিতির সভাপতি ডা. মতিউল, সম্পাদক সাংবাদিক সাজু রাজশাহীর নিউমার্কেটের আগুনে পোড়া ১২ দোকানীকে রক্ষা সংগ্রাম পরিষদ ও বাপার সহায়তা রাজশাহীতে ৫ রত্নগর্ভা মাকে ও দুই সংগ্রামী নারীকে সম্মাননা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা, দেড় লাখ ছাড়ালো ভরি রাজশাহীতে নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছেই, ৫৭ শতাংশই রাজশাহীর তানোরে বিএনপির লিফলেট বিতরণে হামলার ঘটনায় সাংবাদিক সম্মেলন  তানোরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণে হামলা এক লাখ মানুষের রোজগারের প্রত্যক্ষ সহযোগী নাবিল গ্রুপ: পার্টনারস্ মিট অনুষ্ঠানে এমডি
নোটিশ
রাজশাহীতে আমরাই প্রথম পূর্ণঙ্গ ই-পেপারে। ভিজিট করুন epaper.rajshahisangbad.com

ফাইনালে হারের পর ড্রেসিংরুমে আবেগঘন বক্তব্য কাব্যর

স্পোর্টস ডেস্ক
সর্বশেষ: মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪

আইপিএল ফাইনালের শিরোপা জয়ের পর যখন কলকাতা নাইট রাইডার্স শিবিরে উচ্ছ্বাস, তখন ক্যামেরায় বারবার উঠে আসছিল আরেকটা মুখ। কোনোমতে হাততালি দিলেও চোখ ভিজে উঠছিল যেন বারবার। যা নজর এড়ায়নি কারোরই। সেই কাব্য মারান ম্যাচের পর উৎসাহ দিতে ছুটে গেলেন তার দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে। ড্রেসিংরুমে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকের দেওয়া কয়েক মিনিটের বক্তব্য মন জয় করেছে সবার।

একপেশে ফাইনালে কেকেআরের কাছে হারের পর দলকে দোষারোপের রাস্তায় হাঁটেননি মারান। দ্রুতই নিজেকে সামলে নেন। ম্যাচের পর মাঠে নেমে অধিনায়ক প্যাট কামিন্স এবং কোচ ড্যানিয়েল ভেট্টোরির সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় তাকে। ক্রিকেটাররা সাজঘরে ফেরার পর তিনিও সেখানে চলে যান।

হায়দরাবাদের তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে কাব্য বলেন, ‘তোমরা সবাই আমাদের গর্বিত করেছ। এখানে তোমাদের একটাই কথা বলতে এসেছি। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকে বদলে দিয়েছ তোমরা। যেভাবে তোমরা খেলেছ তাতে সবাই আমাদের নিয়ে কথা বলছে। একটা খারাপ দিন যেতেই পারে। তবে ব্যাটে-বলে তোমরা দারুণ কাজ করেছ।’

কাব্য আরও বলেন, ‘গতবার আমরা সবার নিচে শেষ করেছিলাম। তারপরও এবার অনেক সমর্থক আমাদের খেলা দেখতে এসেছেন। সেটা তোমাদের জন্যই সম্ভব হয়েছে। কেকেআর জিতেছে। কিন্তু আমাদের খেলার ধরন নিয়ে ওরাও অনেক আলোচনা করেছে।’

পরের বছর আইপিএলের আগে বড় নিলাম হবে। সেখানে আবার হায়দরাবাদের খোলনলচে বদলে যাওয়ার কথা। প্রতিটি ম্যাচে মাঠে হাজির থাকা এবং নিলামে অংশ নেওয়া কাব্যর দল পরের বার ট্রফি জিততে পারে কি না, সেটাই দেখার।

উল্লেখ্য, চেন্নাইয়ের এম চিদাম্বারাম স্টেডিয়ামে ফাইনালে আগে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১১৩ রান তুলেছিল প্যাট কামিন্সের দল। দুই নির্ভরযোগ্য ব্যাটার অভিষেক শর্মা ২ এবং ট্রাভিস হেড ০ রানে ফিরলে ধস নামে হায়দরাবাদের ইনিংসে। মিচেল স্টার্ক, আন্দ্রে রাসেল আর হার্শিত রানাদের তোপে সেখান থেকে আর ফিরতে পারেনি তারা। অলআউট হয় মাত্র ১১৩ রানে।

জবাবে আগ্রাসী কলকাতাকে খেলতে হলো মোটে ১০.৩ ওভার। ভেঙ্কটেশ আইয়ারের আগ্রাসী ফিফটি আর রহমানউল্লাহ গুরবাজের সময়োপযোগী ইনিংসে সহজেই লক্ষ্যমাত্রা পেরিয়ে যায় চন্দ্রকান্ত পন্ডিতের শিষ্যরা। গুরবাজ দলীয় ১০২ রানে আউট হলেও দলকে ঠিকই জয়ের কাছে রেখে এসেছেন তিনি। দ্বিতীয় উইকেটে ভেঙ্কেটশের সঙ্গে তার ৯১ রানের জুটি নিশ্চিত হয় কলকাতার জয়। তৃতীয়বারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।


আরো খবর