রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)।
জেডআরএফ’র নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ডা. পারভেজ রেজা কাকনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ডক্টরস অ্যাসোসিশেয়ন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদ, জেডআরএফর স্বাধীনতা দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান প্রমুখ। এ সময় অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের ড. মফিদুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কর্মময় জীবন এবং জেডআরএফ’র বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে মেজর হাফিজ বলেন, যখন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির কথা শুনি তখন খুব বেদনার্ত হই। আওয়ামী লীগ তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। তারা চেয়েছিল পাকিস্তানের অখণ্ডতা। অন্যদিকে নির্যাতিত মানুষের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন একজন সৈনিক মেজর জিয়াউর রহমান। তিনি সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং যুদ্ধ করার আহ্বান জানান। একইসঙ্গে তিনি নিজেও রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন। দুইবার স্বাধীনতার ঘোষণা দেন জিয়াউর রহমান। দেশবাসী যখন একটি বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর শুনতে চেয়েছিলেন সেটিই প্রমাণ করেছিলেন মেজর জিয়া।