ভাইরাল হওয়া এক মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওর শুরুতেই ছাত্রলীগ নেতা হাসানুর রহমান সোহানকে হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কলে গান গাইতে দেখা যায়। এক মিনিট পরে সামনে মদ সদৃশ বোতল দেখিয়ে একজনের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় গানের সঙ্গে মাথা নাড়াতে থাকেন সোহান।
ভিডিওতে থাকা মদের বোতল যুক্ত করা কি না প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওটা সঠিক কি না জানি না। তবে ভিডিও এডিট করা। আমার ওই বন্ধুর সঙ্গে একটা বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়। পরে প্রতিহিংসা করে ষড়যন্ত্রমূলক একটা ভিডিও ছড়িয়েছে। জেলা ছাত্রলীগের অনেকগুলো প্রার্থী হয়েছে। সেজন্য আমার প্রতিপক্ষ যড়যন্ত্রমূলকভাবে কাজটা করেছে। এটার সঙ্গে আমি কোনোভাবেই জড়িত না। আমি ঢাকায় আছি। রাজশাহী গিয়ে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেবো, কারণ আমার মানহানি করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও রাজশাহী জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সানোয়ার পারভেজ পুলক বলেন, ‘আমার জানা নেই। ভিডিও, নাম-পদবিসহ বিস্তারিত আমাকে পাঠিয়ে দেন। কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে আমরা সবকিছু যাচাই-বাছাই করে দেখবো। বিতর্কিত কেউ পদে আসতে পারবে না। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলে যারা সাংগঠনিক তাদেরকেই নেতৃত্বে আনা হবে।’