এদিকে ডলারের দামে ভিন্নতা দেখা গেছে, একেক জায়গায় একেক রকম।
পুরানা পল্টনের এক এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে জানায়, আজ রোববার (১২ মে) ডলারের দর ১১৯ টাকা ৪০ পয়সা, আরেকটিতে জানানো হয় ১১৯ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রি করা যাবে।
দিলকুশার এক এক্সচেঞ্জ জানালো, ১১৯ টাকা ৫০ পয়সা।
একেক দোকানে একেক দাম হওয়ার কারণে জিজ্ঞেস করা হলে পুরানা পল্টনের একটি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে জানানো হয়, আমরা আগের দিনের নির্ধারণ করা দাম ১১৯ টাকা ৩০ পয়সায় বিক্রি করছি। অন্য একটি হাউসে দেখা যায় ১১৯ টাকা ৫০ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে মেক্সিকো মানি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে জানানো হয়, গতকালের দামে বিক্রি করছি। আজকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এখনো দাম আসেনি। এলে নতুন দামে বিক্রি হবে।
একাধিক দোকান থেকে জানানো হয়, মানি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোতে প্রশাসনের লোকজন ঘোরাঘুরি করছে। এ অবস্থায় কথা বলাও তো কঠিন। তবে তারা আমাদের কি করবে, আমরা তো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
অন্যান্য একাধিক মানি এক্সচেঞ্জে কোনো গ্রাহক প্রবেশ করলে জানার চেষ্টা করা হচ্ছে প্রশাসনের লোক কি না। দেখছে তারপর কথা বলছেন।
উল্লেখ্য, গত ৮ মে ডলারের দাম ১১০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১১৭ টাকা করা নির্ধারণ করা হয়। এর পর হঠাৎ করে খোলা বাজারে ১১৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়। এরপর গত সপ্তাহের শেষের দিকে আবার কমে আসে।