• ঢাকা, বাংলাদেশ মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য হলেন সাংবাদিক মঈন উদ্দীন বাড়ির কাছেই মিলছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ  বিভাগীয় কমিশনারের সাথে রাজশাহী প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সিন্ডিকেট ভাঙতে নগরীতে শিক্ষার্থীদের ন্যায্যমূল্যে সবজি বিক্রি আরএমপি কমিশনারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় ব্র্যাকের কমিউনিটিভিত্তিক পর্যটন প্রকল্প ‘অতিথি’র যাত্রা শুরু নগর বিএনপির উদ্যোগে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন রাজশাহীতে পুকুর দখলের চেষ্টার অভিযোগ, নিরাপত্তার দাবি চাষির রাজশাহীতে কৃষককে মাদক মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযান: নগরীতে সুপারির ভেতরে ১৪শ পিস ইয়াবা উদ্ধার
নোটিশ
রাজশাহীতে আমরাই প্রথম পূর্ণঙ্গ ই-পেপারে। ভিজিট করুন epaper.rajshahisangbad.com

সাগর-রুনি হত্যা: ১০৭ বার পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন

রাজশাহী সংবাদ ডেস্ক
সর্বশেষ: মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪

এদিন মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে নির্ধা‌রিত দিনে প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মোহাম্মদ শহিদুল আলম। তাই আগামী ১৬ মে প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করা হয়। এ‌ নিয়ে মামলাটিতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তা‌রিখ ১০৬ বারের মতো পেছালো।

এ মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার অপর আসামিরা হলেন— বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল ও আবু সাঈদ। এদের মধ্যে তানভীর ও পলাশ রুদ্র জামিনে আছেন। বাকিরা এখনো কারাগারে।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন।

প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার একজন কর্মকর্তা। এরপর ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত ভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলমের ওপর।

দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব)। সেই থেকে প্রায় ১২ বছরে ১০৭ বার সময় নিয়েও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি সংস্থাটি।


আরো খবর