তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আয়োজনে সভায় সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা অংশ নেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদসহ কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের সুবিধা এবং অসুবিধাগুলো কী, এগুলো নিয়ে আমাদের একটি আইন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করতে চান এবং সেখানে স্মার্ট প্রজন্ম থাকবে। স্মার্ট জেনারেশন তৈরির জন্য এআই আইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখনই কোনো না আইন প্রণয়ন করি না কেন, প্রধানমন্ত্রীর একটি কর্মপদ্ধতি আছে যে অংশীজনের সাথে কথা বলে তাদের মতামত নিই। তাদের মতামত নিয়ে আইনটা করার চেষ্টা করি। আমরা আইনের নাম প্রস্তাব এবং কাঠামো তৈরি করেছি।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ঝুঁকি মোকাবেলা এবং সম্ভাবনা কাজে লাগানোর জন্যই আমরা একটি আউটলাইন তৈরি করেছি।
এআইয়ের ঝুঁকি কতটুকু তার উদাহরণ দিয়ে পলক জানান, যশোরে শেখ হাসিনা সফটওয়ার টেকনোলজি পার্কটি ২০১৭ সালে ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছিলেন। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করে ফেক ফটো প্রচার করা হয়েছে। এভাবে ভয়েস ও ছবি ব্যবহার করে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে সাইবার জগতে।